২৯ মে, ২০১২
বৃষ্টির স্পর্শ "
লিখেছেন
Unknown
বৃষ্টির স্পর্শ "
লিখেছেনঃ তানজিলা ইয়া
>> বাহিরে আঝোর ধারা বৃষ্টি বইছে থেকে থেকে মেঘের ডাক আর বিদুত্ চমকায়।শরীরে আমার জ্বরে পুড়ে যাচ্ছে তবুও উঠে ছাদে গেলাম বৃষ্টি তে ভিজতে।যদিও জানি মা দেখলে বকা দিবে তাও গেলাম মনের কিছু পুরানো ক্ষত যদি একটু ধুয়ে নিয়ে যায় এই বৃষ্টি।এই বৃষ্টির দিনেই তো আমার মনে এই ক্ষতর সৃষ্টি।তাই আশায় বৃষ্টিতে ভিজি যদি সেই ক্ষত টা পূরন হয়।বৃষ্টির স্পর্শ খুব ভাল লাগে।
মনে হয় সেই মানুষটি বুঝি আমায় ছুয়ে যায়।হঠাত্ সেই দিন গুলোর কথা মনে পড়ে গেলো যখন বিশ্ববিদ্যালয এ পড়তাম।ক্যাম্পাসে বসে থাকতাম কখন স্পর্শ আসবে।ও যেন কেমন ছিলো সবার চেয়ে একটু আলাদা একটু পাগলেটে ধরনের।বাইকে এসে যখন সামনে থামতো রাগ করে আমি তাকাতাম।কিন্তু সেই রাগ বেশী ক্ষন থাকতো না ওর মায়া ভরা হাসি দেখে।ও যখন হেসে বলতো সরি দিপা জান একটু দেরি হয়ে গেল।মনে হতো ঐ মূহুরতে আমার চেয়ে সুখি মনে হয় কেউ নাই এ দুনিয়াতে।বিশ্ববিদ্যালয় পাশ করলাম ও চাকুরী পেল।দুই পরিবার থেকে মত দিলো বিয়ের।সব ঠিক ঠাক হলো কবে বিয়ে কবে হলুদ।আমার মেহেদী পড়ানোর দিন।হঠাত্ স্পর্শর ইচ্ছে হলো সে আমাকে মেহেদী পড়াবে বাহিরে সেদিন খুব বৃষ্টি হচ্ছিলো তাই ওকে না করলাম আসার দরকার নেই এই বৃষ্টির ভিতর বাইক নিয়ে।কিন্তু সে নাছোড়বান্দা আসবেই বের হলো বাসা থেকে।আমাকে ফোন দিয়ে জানালো রওনা দিয়েছে ২0 মি এর মধ্যো আসবে।কিন্তু ২ঘন্টার বেশী হলো স্পর্শর কোন খবর নাই।হঠাত্ ফোন এলো ওর মা র ফোন থেকে রিসিভ করতেই সে চিত্কার করে কেঁদে উঠে বলে স্পর্শ এক্সিডেন্ট করে স্পটেই মারা গেছে।আমার মনে হলো কেউ যেন আমার দুনিয়াটাই উজার করে দিলো।
একটি বছর হলো স্পর্শ মারা গেছে। কিন্তু আজো তার স্পর্শ আমি খুঁজেপাই।যখন বৃষ্টি তে ভিজি মনে হয় বৃষ্টি স্পর্শে স্পর্শ আমাকে জানিয়ে যায় আমি তোমার পাশেই আছি।
"২৩,০০০ মন নিয়ে আমাদের পথচলা।
মনের জমানো কথাগুলো লিখে পাঠান আমাদের।
আপনার মনের ভালবাসা, দুঃখ, কষ্ট, আবেগ, অনুভুতির সংমিশ্রণে জমে থাকা গল্প, কবিতা, চিঠি অথবা এমনিতেই লিখে ফেলা দু-চারটি লাইন।
যে কোন ধরনের লেখা আমাদের WALL এ পোস্ট করুন,
অথবা MESSAGE এ SEND করুন।
আমরা আপনার লেখাটি আপনার নাম সহ Love Hurts এ শেয়ার করব।
আপনার লেখাটি পড়ে হয়ত আরেকজন উপকৃত হবে।
হয়ত কিছু মন আপনাকে উৎসাহ জোগাবে।
নয়ত আপনি কবি হবেন। :-)
লিখেছেনঃ তানজিলা ইয়া
>> বাহিরে আঝোর ধারা বৃষ্টি বইছে থেকে থেকে মেঘের ডাক আর বিদুত্ চমকায়।শরীরে আমার জ্বরে পুড়ে যাচ্ছে তবুও উঠে ছাদে গেলাম বৃষ্টি তে ভিজতে।যদিও জানি মা দেখলে বকা দিবে তাও গেলাম মনের কিছু পুরানো ক্ষত যদি একটু ধুয়ে নিয়ে যায় এই বৃষ্টি।এই বৃষ্টির দিনেই তো আমার মনে এই ক্ষতর সৃষ্টি।তাই আশায় বৃষ্টিতে ভিজি যদি সেই ক্ষত টা পূরন হয়।বৃষ্টির স্পর্শ খুব ভাল লাগে।
মনে হয় সেই মানুষটি বুঝি আমায় ছুয়ে যায়।হঠাত্ সেই দিন গুলোর কথা মনে পড়ে গেলো যখন বিশ্ববিদ্যালয এ পড়তাম।ক্যাম্পাসে বসে থাকতাম কখন স্পর্শ আসবে।ও যেন কেমন ছিলো সবার চেয়ে একটু আলাদা একটু পাগলেটে ধরনের।বাইকে এসে যখন সামনে থামতো রাগ করে আমি তাকাতাম।কিন্তু সেই রাগ বেশী ক্ষন থাকতো না ওর মায়া ভরা হাসি দেখে।ও যখন হেসে বলতো সরি দিপা জান একটু দেরি হয়ে গেল।মনে হতো ঐ মূহুরতে আমার চেয়ে সুখি মনে হয় কেউ নাই এ দুনিয়াতে।বিশ্ববিদ্যালয় পাশ করলাম ও চাকুরী পেল।দুই পরিবার থেকে মত দিলো বিয়ের।সব ঠিক ঠাক হলো কবে বিয়ে কবে হলুদ।আমার মেহেদী পড়ানোর দিন।হঠাত্ স্পর্শর ইচ্ছে হলো সে আমাকে মেহেদী পড়াবে বাহিরে সেদিন খুব বৃষ্টি হচ্ছিলো তাই ওকে না করলাম আসার দরকার নেই এই বৃষ্টির ভিতর বাইক নিয়ে।কিন্তু সে নাছোড়বান্দা আসবেই বের হলো বাসা থেকে।আমাকে ফোন দিয়ে জানালো রওনা দিয়েছে ২0 মি এর মধ্যো আসবে।কিন্তু ২ঘন্টার বেশী হলো স্পর্শর কোন খবর নাই।হঠাত্ ফোন এলো ওর মা র ফোন থেকে রিসিভ করতেই সে চিত্কার করে কেঁদে উঠে বলে স্পর্শ এক্সিডেন্ট করে স্পটেই মারা গেছে।আমার মনে হলো কেউ যেন আমার দুনিয়াটাই উজার করে দিলো।
একটি বছর হলো স্পর্শ মারা গেছে। কিন্তু আজো তার স্পর্শ আমি খুঁজেপাই।যখন বৃষ্টি তে ভিজি মনে হয় বৃষ্টি স্পর্শে স্পর্শ আমাকে জানিয়ে যায় আমি তোমার পাশেই আছি।
"২৩,০০০ মন নিয়ে আমাদের পথচলা।
মনের জমানো কথাগুলো লিখে পাঠান আমাদের।
আপনার মনের ভালবাসা, দুঃখ, কষ্ট, আবেগ, অনুভুতির সংমিশ্রণে জমে থাকা গল্প, কবিতা, চিঠি অথবা এমনিতেই লিখে ফেলা দু-চারটি লাইন।
যে কোন ধরনের লেখা আমাদের WALL এ পোস্ট করুন,
অথবা MESSAGE এ SEND করুন।
আমরা আপনার লেখাটি আপনার নাম সহ Love Hurts এ শেয়ার করব।
আপনার লেখাটি পড়ে হয়ত আরেকজন উপকৃত হবে।
হয়ত কিছু মন আপনাকে উৎসাহ জোগাবে।
নয়ত আপনি কবি হবেন। :-)
২৪ মে, ২০১২
১৯ মে, ২০১২
বাংলা ধাঁধা নম্বর -৯
লিখেছেন
Unknown
শুভ্রবাসান দেহ তার,
করে মানুষের অপকার।
চিতায় তারে পুড়িয়া মারে,
তবু সে উহ আহ না করে??
করে মানুষের অপকার।
চিতায় তারে পুড়িয়া মারে,
তবু সে উহ আহ না করে??
বাংলা ধাঁধা নম্বর -৮
লিখেছেন
Unknown
শোন ভাই কালিদাসের হেয়ালীর ছন্দ,
দরজা আছে হাজারটা তবু কেন বন্ধ??
দরজা আছে হাজারটা তবু কেন বন্ধ??
বাংলা ধাঁধা নম্বর -৭
লিখেছেন
Unknown
কালিদাস পন্ডিতের ফাঁকি,
আড়াইশ থেকে পাঁচ পঞ্চাশ গেলে
আর কত থাকে বাকী??
বাংলা ধাঁধা নম্বর -৫
লিখেছেন
Unknown
হাসিতে হাসিতে যায় নারী পর পুরুষের কাছে,
যাইবার সময় কান্নাকাটি ভিতরে গেলে হাসে?????
যাইবার সময় কান্নাকাটি ভিতরে গেলে হাসে?????
ধাঁধা নম্বর -৫
লিখেছেন
Unknown
বাঘের মত লাফ দেয়, কুকুর হয়ে বসে,
পানির মধ্যে ছেড়ে দিলে সোলা হয়ে ভাসে?
পানির মধ্যে ছেড়ে দিলে সোলা হয়ে ভাসে?
বাংলা ধাঁধা নম্বর - ২
লিখেছেন
Unknown
শুইতে গেলে দিতে হয়, না দিলে ক্ষতি হয়,
কালিদাস পন্ডিত কয় যাহা বুঝেছ তাহা নয়?
কালিদাস পন্ডিত কয় যাহা বুঝেছ তাহা নয়?
বাংলা ধাঁধা নম্বর - ৩
লিখেছেন
Unknown
চক থেকে এল সাহেব কোর্ট প্যান্ট পরে,
কোর্ট প্যান্ট খোলার পরে চোখ জ্বালা করে?
কোর্ট প্যান্ট খোলার পরে চোখ জ্বালা করে?
বাংলা ধাঁধা নম্বর - ২
লিখেছেন
Unknown
শুইতে গেলে দিতে হয়, না দিলে ক্ষতি হয়,
কালিদাস পন্ডিত কয় যাহা বুঝেছ তাহা নয়?
১৭ মে, ২০১২
কে পারবে এই ধাধার উত্তর দিতে ???
লিখেছেন
Anonymous
এক সাগরে একটি জাহাজ চলছিল।
একসময় একটি ঝড় এসে জাহাজ ডুবিয়ে দিল।
জাহাজ থেকে তিনজন বেচে গেল।
এক কানা, এক বোবা এবং কানার স্ত্রী।
তারা ভাসতে ভাসতে একটি দ্বীপে পৌছুল।
সেই দ্বীপে এসেই তারা খাবার ও মানুষের সন্ধান করতে লাগল।
কোন খাবার ও মানুষ পেলনা তারা।
কোনরকমে দুদিন কাটানোর পর কানার স্ত্রী মারা গেল।
বোবা তা দেখতে পেল।
সম্মানিত পাঠক আপনারা বলুন তো বোবা কিভাবে কানাকে বুঝাবে যে কানার স্ত্রী মারা গেছে?????????????????????
একসময় একটি ঝড় এসে জাহাজ ডুবিয়ে দিল।
জাহাজ থেকে তিনজন বেচে গেল।
এক কানা, এক বোবা এবং কানার স্ত্রী।
তারা ভাসতে ভাসতে একটি দ্বীপে পৌছুল।
সেই দ্বীপে এসেই তারা খাবার ও মানুষের সন্ধান করতে লাগল।
কোন খাবার ও মানুষ পেলনা তারা।
কোনরকমে দুদিন কাটানোর পর কানার স্ত্রী মারা গেল।
বোবা তা দেখতে পেল।
সম্মানিত পাঠক আপনারা বলুন তো বোবা কিভাবে কানাকে বুঝাবে যে কানার স্ত্রী মারা গেছে?????????????????????
একটা পুকুরে কিছু কচুরীপানা আছে...
লিখেছেন
Anonymous
একটা পুকুরে কিছু কচুরীপানা আছে।
কচুরীপানাগুলার বৈশিষ্ট্য হল একদিনে প্রতিদিন দ্বিগুনহারে বাড়ে।
৩০ দিনের দিন পুকুরের অর্ধেক ভর্তি হয়ে গেলে পুরা পুকুর ভরতে কয় দিন লাগবে?
কচুরীপানাগুলার বৈশিষ্ট্য হল একদিনে প্রতিদিন দ্বিগুনহারে বাড়ে।
৩০ দিনের দিন পুকুরের অর্ধেক ভর্তি হয়ে গেলে পুরা পুকুর ভরতে কয় দিন লাগবে?
হাড়ের হড়মড়ি, মস্তকের খায় তরকারী, চামড়া বেচলে হয় কড়ি... বলতো কি ???
লিখেছেন
Anonymous
হাড়ের হড়মড়ি,
মস্তকের খায় তরকারী,
চামড়া বেচলে হয় কড়ি...
বলতো কি ???
মস্তকের খায় তরকারী,
চামড়া বেচলে হয় কড়ি...
বলতো কি ???
দুই অক্ষরের নাম যার শুনে লাগে ভয়...
লিখেছেন
Anonymous
দুই অক্ষরের নাম যার শুনে লাগে ভয়
প্রথম অক্ষরে আকার দিলে খাওয়ার জিনিস হয়
শেষ অক্ষরে আকার দিলে সর্বাংগ ঢাকে
তার সাথে 'ই' যোগ করলে লোকে আদর করে
কি এটা ???
প্রথম অক্ষরে আকার দিলে খাওয়ার জিনিস হয়
শেষ অক্ষরে আকার দিলে সর্বাংগ ঢাকে
তার সাথে 'ই' যোগ করলে লোকে আদর করে
কি এটা ???
এক বুড়ির তিন মাথা খায় শুধু লতাপাতা কি এটা ???
লিখেছেন
Anonymous
এক বুড়ির তিন মাথা খায় শুধু লতাপাতা...
কি এটা ???
কি এটা ???
পিচ্চি পোলারে তার বাপে গোশ্ত কিনতে পাঠাইছে বাসার ঠিক অপর পাশের কসাইখানায়...!
লিখেছেন
Anonymous
পিচ্চি পোলারে তার বাপে গোশ্ত কিনতে পাঠাইছে বাসার ঠিক অপর পাশের
কসাইখানায়।
পোলা কসাই খানায় গেলে, কসাই জিগাইলো," কি দিমু তোমারে?"
ঠিক সেই সময় পোলার মা বারান্দা দিয়া পোলারে ডাক দিলো।
এক কথায় দুইজনরেই উত্তর দিতে হইব।
পোলায় কি কইবো?
পোলা কসাই খানায় গেলে, কসাই জিগাইলো," কি দিমু তোমারে?"
ঠিক সেই সময় পোলার মা বারান্দা দিয়া পোলারে ডাক দিলো।
এক কথায় দুইজনরেই উত্তর দিতে হইব।
পোলায় কি কইবো?
এক লোক ব্যাগ নিয়া কই যেন যাইতেছে...!
লিখেছেন
Anonymous
এক লোক ব্যাগ নিয়া কই যেন যাইতেছে। সেইসময় তার লগে দুই জন লোকের দেখা হইল। তাদের একজন জিগাইলো, "ভাই আপনার ব্যাগে কি?"
আর অপর লোক তারে জিগাইলো, " ভাই আপনে কই যান?"
এক কথায় ক্যাম্নে উত্তর দিবো???
আর অপর লোক তারে জিগাইলো, " ভাই আপনে কই যান?"
এক কথায় ক্যাম্নে উত্তর দিবো???
যদি তুমি এক কথায় বলতে পার তুমি কোথায় পড় এবং কবে কবে মাছ ধরো ?
লিখেছেন
Anonymous
একটা ছোট ছেলে এক লোকের পুকুরে ছিপ দিয়ে মাছ ধর ছিল ।
এমন সময় পুকুর মালিক হাজির ছেলেটা তার হাতে ধরা পড়লো ।
পুকুর মালিক: আমি তোমাকে একটা সুযোগ দেব ।
যদি তুমি এক কথায় বলতে পার তুমি
কোথায় পড় এবং কবে কবে মাছ ধরো ?
এমন সময় পুকুর মালিক হাজির ছেলেটা তার হাতে ধরা পড়লো ।
পুকুর মালিক: আমি তোমাকে একটা সুযোগ দেব ।
যদি তুমি এক কথায় বলতে পার তুমি
কোথায় পড় এবং কবে কবে মাছ ধরো ?
এক কথায় বলতে পারবেন তাদের দুজোনের কি সর্ম্পক এবং শাড়ির দাম কতো ???
লিখেছেন
Anonymous
একদিন আমি রাস্তাদিয়ে হেটে যাচ্ছি দেখি একজন কাপড় বিক্রেতা দাড়িয়ে আছে ।
এবং দুজন মহিলা চুল ছিড়া ছিড়ি ঝগড়া করছে । কাছে গিয়ে জানতে পার লাম তারা
একটা শাড়ি নিয়ে ঝগড়া করছে । পাঠক আপনারা কি এক কথায় বলতে পারবেন
তাদের দুজোনের কি সর্ম্পক এবং শাড়ির দাম কতো ???
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)